রোমানিয়ান মির্চা ইলিয়াদের সাথে বাঙ্গালী ষোড়শী তরুণী রু বা মৈত্রেয়ী দেবীর অমর প্রেমগাথাঁ।
রোমানিয়ান যুবক মির্চা এলিয়াদ ভারতীয় দর্শন শাস্ত্রের জ্ঞান অর্জনের জন্য কলকাতায় আসে মৈত্রেয়ী দেবীদের বাড়িতে।মৈত্রেয়ী'র পিতা ছিলেন ওইসময়কার অন্যতম সেরা পন্ডিত।মৈত্রেয়ী'র উপর মির্চাকে বাংলা শেখানোর দায়িত্ব আর মির্চাকে বলা হয় মৈত্রেয়ী কে ফারসি শেখানোর জন্য।কিন্তু মানব সমাজের ভাষা বিনিময় করতে গিয়ে তারা স্বর্গীয় ভাষা বিনিময় করে ফেলে।যা কখনোই সম্ভব ছিলো না ওই যুগের পরিপ্রেক্ষিতে। তাদের আশা ছিলো মৈত্রেয়ীর বাবা যুগের তুলনায় অগ্রসর ছিলেন।কিন্তু ঘটানা পরম্পরায় যখন তাদের সম্পর্ক সবাই জেনে যায় মৈত্রেয়ী'র বাবাই মির্চাকে তারিয়ে দেয়।শোকসন্তপ্ত মির্চা কোনো একটি শেষ উপহার চায়।মৈত্রেয়ী নীল কাপড়ের শক্ত মলাটে বাধাঁন,বড় একটি সোনালী রং-এর ফুলের নকশায় বাধাঁমো বইয়ের শেষ পৃষ্ঠায় লিখে দিয়েছিলো তার শেষ বাণী মির্চা'র প্রতি।
" --Mircea Mircea Mircea--I have told my mother that you have only kissed me on my forehead-- "
No comments:
Post a Comment